
সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির (এসইউ) বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রদল।
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০:৩০টায় রাজধানীর কেআইবিতে অনুষ্ঠিত নবীন বরণ অনুষ্ঠানে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা শিক্ষার্থীদের হাতে গোলাপ তুলে দেন।
সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি ছাত্রদলের আহ্বায়ক ছাব্বির রহমান বলেন, "নিরাপদ ক্যাম্পাসের অঙ্গীকারকে সামনে রেখে আমরা নবাগত শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে স্বাগত জানিয়েছি। ছাত্রদের মেধা ও নেতৃত্ব বিকাশের পাশাপাশি গণতান্ত্রিক চর্চা ও বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করতে আমাদের সংগঠন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"
ছাত্রদলের এই উদ্যোগ শিক্ষার্থীদের একাংশ ইতিবাচক হিসেবে দেখলেও, অনেকের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলবি বিভাগের শিক্ষার্থী মোশাররফ হোসেন রনি বলেন, "আমি শুনেছিলাম সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ। কিন্তু আজ ওরিয়েন্টেশনের গেটের বাইরে ছাত্রদল নবীনদের অভ্যর্থনা জানাচ্ছে দেখে অবাক হয়েছি।"
তিনি আরও বলেন, "ছাত্ররাজনীতি যদি শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করে, তাহলে তা অবশ্যই ভালো। তবে তারা যেন ফ্যাসিস্ট আচরণ না করে এবং শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসে।"একজন শিক্ষার্থী মন্তব্য করেন, "বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বর্তমানে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন। আশা করি, ছাত্রদল এ ধরনের সমস্যার সমাধানে পাশে দাঁড়াবে। না হলে তারা কেবল নামসর্বস্ব সংগঠন হয়ে থাকবে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো উপকার বয়ে আনবে না।"
শিক্ষার্থীরা আশাবাদী যে, ছাত্রদল ভবিষ্যতে কার্যক্রম পরিচালনার সময় শিক্ষার্থীদের কল্যাণকে অগ্রাধিকার দেবে। তবে তারা চান, ছাত্ররাজনীতি যেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশকে প্রভাবিত না করে বরং শিক্ষার্থীদের প্রকৃত সমস্যাগুলো সমাধানে কার্যকর ভূমিকা রাখে।
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০:৩০টায় রাজধানীর কেআইবিতে অনুষ্ঠিত নবীন বরণ অনুষ্ঠানে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা শিক্ষার্থীদের হাতে গোলাপ তুলে দেন।
সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি ছাত্রদলের আহ্বায়ক ছাব্বির রহমান বলেন, "নিরাপদ ক্যাম্পাসের অঙ্গীকারকে সামনে রেখে আমরা নবাগত শিক্ষার্থীদের ফুল দিয়ে স্বাগত জানিয়েছি। ছাত্রদের মেধা ও নেতৃত্ব বিকাশের পাশাপাশি গণতান্ত্রিক চর্চা ও বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করতে আমাদের সংগঠন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"
ছাত্রদলের এই উদ্যোগ শিক্ষার্থীদের একাংশ ইতিবাচক হিসেবে দেখলেও, অনেকের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এলএলবি বিভাগের শিক্ষার্থী মোশাররফ হোসেন রনি বলেন, "আমি শুনেছিলাম সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ। কিন্তু আজ ওরিয়েন্টেশনের গেটের বাইরে ছাত্রদল নবীনদের অভ্যর্থনা জানাচ্ছে দেখে অবাক হয়েছি।"
তিনি আরও বলেন, "ছাত্ররাজনীতি যদি শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করে, তাহলে তা অবশ্যই ভালো। তবে তারা যেন ফ্যাসিস্ট আচরণ না করে এবং শিক্ষার্থীদের সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসে।"একজন শিক্ষার্থী মন্তব্য করেন, "বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বর্তমানে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন। আশা করি, ছাত্রদল এ ধরনের সমস্যার সমাধানে পাশে দাঁড়াবে। না হলে তারা কেবল নামসর্বস্ব সংগঠন হয়ে থাকবে, যা শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো উপকার বয়ে আনবে না।"
শিক্ষার্থীরা আশাবাদী যে, ছাত্রদল ভবিষ্যতে কার্যক্রম পরিচালনার সময় শিক্ষার্থীদের কল্যাণকে অগ্রাধিকার দেবে। তবে তারা চান, ছাত্ররাজনীতি যেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশকে প্রভাবিত না করে বরং শিক্ষার্থীদের প্রকৃত সমস্যাগুলো সমাধানে কার্যকর ভূমিকা রাখে।